গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ
উল্লাস নামকরন ও শ্লোগানঃ
আধুনিক যুগে সুন্দর নামের প্রভাব অনেক বেশি। একটি সুন্দর, উপযুক্ত ও অর্থবহ সহজ নাম মানুষের মনে থাকে আজীবন। তা ছাড়া গ্রাম পর্যায়ে অক্ষরজ্ঞানহীন থেকে শুরু করে শিক্ষিত মানুষের বসবাস প্রাচীনকাল থেকেই। তাই ইংরেজীর উপর প্রভাব না ফেলে সহজ বাংলা নির্ধারন করা হয় ”উল্লাস”। ইংরেজীতে যার অর্থ ”JOY” শব্দগত অর্থ থেকে ভাবগত অর্থে উল্লাস মানে অতিশয় আনন্দ।
যার অর্থগত দিক পরমানন্দ অথবা আনন্দের প্রকাশকে বুঝানো হয়। মানুষ কিংবা প্রানীর মনের ভাল লাগা অনুবভ করে আবেগের বহিঃপ্রকাশ হল উল্লাস। মানুষ যখন মানসিকভাবে কোন বিষয় নিয়ে উৎফুল্ল্ অথবা প্রফুল্ল থাকে এবং সকল ক্ষেত্রে স্বস্তি অনুভব করে তখন সেটা অনুভব করে তার প্রকাশ ঘটে উল্লাসের মাধ্যমে। তাছাড়া আমাদের বাঙ্গালী জাতীর প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলমের ১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ”দোলন চাপায়” অন্তর্ভুক্ত আলোচিত কবিতা ”আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে” কবিতার নামের শেষ অংশ থেকে স্কুলের নাম ”উল্লাস” এবং কবিতার নামকরন থেকেই স্কুলের শ্লোগান দেওয়া হয়েছে ”সৃষ্টি সুখের উল্লাসে”
প্রতিষ্ঠানের লোগোঃ
লগো একটি গ্রাফিক্স চিহ্ন বা প্রতীক। প্রতিষ্ঠানের পরিচয় বহন করার অন্যতম বাহন লগো। যার মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানকে ফুটিয়ে তুলা হয়। দর্শক সেটা দেখলেই বুঝতে পারে সেই প্রতিষ্ঠানটা কি ধরনের কাজ করে অথবা তার কাজ কি। একটা সুন্দর লোগোতে সবসময় একটা মেসেজ কিংবা বার্তা থাকে। যখন একজন সাথারন ব্যক্তি লোগো চিত্রটি দেখে, তখন সে প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়। যেমন প্রতিষ্ঠানটা কি করতে চায়. তাদের কার্যাবলী কি, সেটা একটা সিম্বল এর মাধ্যমে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলাই লোগোর স্বার্থকতা।
লোগোর বর্ণনাঃ
লোগোর উপরাংশে দু’জন শিক্ষার্থী মাঝে একজন শিক্ষকের প্রতীক গ্রাফিক্সের মাধ্যমে অঙ্কন করা হয়েছে। প্রতীক তিনটিতে জাতীয় পতাকার রঙ লাল ও সবুজ ব্যবহার করা হয়েছে। শিশুর রঙীন ও প্রানবন্ত শৈশবে জ্ঞান অর্জনের প্রতীক বইয়ে নানা রঙ ব্যবহার করে রঙীন ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এবং নিচের সর্বশেষ অংশে স্কুলের নাম সংযোজন করার মাধ্যমে সম্পুর্ণ লোগো আকর্ষনীয় ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা কেউ দেখলে মূহূর্তেই বুঝতে পারে এটি একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লোগো বা প্রতীক।
মাল্টিমিডিয়ার প্রয়োজনীয়তা বা গুরুত্বঃ
মাল্টিমিডিয়া ক্লাস হলো একটি সমন্বিত বিষয়। এতে কম্পিউটার, ইন্টারনেট, প্রজেক্টর, অডিও এবং ভিডিও, স্ক্রীন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজ ও সুন্দরভাবে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা যায়। অতীতে পাঠদান ছিল পাঠ্যপুস্তক ও শিক্ষকের মেধানির্ভর। ফলে বিভিন্ন বিষয়ে পাঠের উপর তেমন কোন প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ দেখানো সম্বব ছিল না। বর্তমানে তথ্য ও প্রযুক্তিতে অধিক গুরুত্ব আরোপ করার ফলে উল্লাস মাল্টিমিডিয়া স্কুলেও আমরা শুরু করেছি মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার। এখানে পাঠভিত্তিক কনটেন্ট শ্রেনী কক্ষে উপস্থাপন করার ফলে অধিক মাত্রায় শিক্ষার গুনগত মান বারবে এবং সহজ হবে শিক্ষা ব্যবস্থা। পাওয়ার পয়েন্ট এ্যানিমেশন এবং নানা শিক্ষামূলক ভিডিও ব্যবহার করে প্রজেক্টরের মাধ্যমে উপস্থাপন করার ফলে প্রতিটি শিক্ষার্থীর পড়ার পাশাপাশি প্রযুক্তিগতভাবে হবে যোগ্য ও দক্ষ। যেহেতু আমাদের গ্রামঞ্চলে সকল বাড়িতে কম্পিউটার নেই তাই শিক্ষার্থীদের আগ্রহ ও কৌতুহলকে কাজে লাগিয়ে গ্রামঞ্চলে আধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা ব্যবহার করেছি মাল্টিমিডিয়ার।
প্রতিষ্ঠানের লোগোঃ
লগো একটি গ্রাফিক্স চিহ্ন বা প্রতীক। প্রতিষ্ঠানের পরিচয় বহন করার অন্যতম বাহন লগো। যার মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানকে ফুটিয়ে তুলা হয়। দর্শক সেটা দেখলেই বুঝতে পারে সেই প্রতিষ্ঠানটা কি ধরনের কাজ করে অথবা তার কাজ কি। একটা সুন্দর লোগোতে সবসময় একটা মেসেজ কিংবা বার্তা থাকে। যখন একজন সাথারন ব্যক্তি লোগো চিত্রটি দেখে, তখন সে প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়। যেমন প্রতিষ্ঠানটা কি করতে চায়. তাদের কার্যাবলী কি, সেটা একটা সিম্বল এর মাধ্যমে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলাই লোগোর স্বার্থকতা।
লোগোর বর্ণনাঃ
লোগোর উপরাংশে দু’জন শিক্ষার্থী মাঝে একজন শিক্ষকের প্রতীক গ্রাফিক্সের মাধ্যমে অঙ্কন করা হয়েছে। প্রতীক তিনটিতে জাতীয় পতাকার রঙ লাল ও সবুজ ব্যবহার করা হয়েছে। শিশুর রঙীন ও প্রানবন্ত শৈশবে জ্ঞান অর্জনের প্রতীক বইয়ে নানা রঙ ব্যবহার করে রঙীন ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এবং নিচের সর্বশেষ অংশে স্কুলের নাম সংযোজন করার মাধ্যমে সম্পুর্ণ লোগো আকর্ষনীয় ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা কেউ দেখলে মূহূর্তেই বুঝতে পারে এটি একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লোগো বা প্রতীক।
মাল্টিমিডিয়ার প্রয়োজনীয়তা বা গুরুত্বঃ
মাল্টিমিডিয়া ক্লাস হলো একটি সমন্বিত বিষয়। এতে কম্পিউটার, ইন্টারনেট, প্রজেক্টর, অডিও এবং ভিডিও, স্ক্রীন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজ ও সুন্দরভাবে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা যায়। অতীতে পাঠদান ছিল পাঠ্যপুস্তক ও শিক্ষকের মেধানির্ভর। ফলে বিভিন্ন বিষয়ে পাঠের উপর তেমন কোন প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ দেখানো সম্বব ছিল না। বর্তমানে তথ্য ও প্রযুক্তিতে অধিক গুরুত্ব আরোপ করার ফলে উল্লাস মাল্টিমিডিয়া স্কুলেও আমরা শুরু করেছি মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার। এখানে পাঠভিত্তিক কনটেন্ট শ্রেনী কক্ষে উপস্থাপন করার ফলে অধিক মাত্রায় শিক্ষার গুনগত মান বারবে এবং সহজ হবে শিক্ষা ব্যবস্থা। পাওয়ার পয়েন্ট এ্যানিমেশন এবং নানা শিক্ষামূলক ভিডিও ব্যবহার করে প্রজেক্টরের মাধ্যমে উপস্থাপন করার ফলে প্রতিটি শিক্ষার্থীর পড়ার পাশাপাশি প্রযুক্তিগতভাবে হবে যোগ্য ও দক্ষ। যেহেতু আমাদের গ্রামঞ্চলে সকল বাড়িতে কম্পিউটার নেই তাই শিক্ষার্থীদের আগ্রহ ও কৌতুহলকে কাজে লাগিয়ে গ্রামঞ্চলে আধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা ব্যবহার করেছি মাল্টিমিডিয়ার।
নোটিশ বোর্ড
প্রতিষ্ঠাতার বানী
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম"আসসালামু আলাইকুম,"গোমতী নদীর কূল ঘেষে গড়ে উঠা জনপূর্ণ এলাকা দাউদকান্দি উপজেলার জিংলাতলী ইউনিয়নের চরচারিপাড়া এবং তার পার্শ্ববর্তী গ্রামের শিক্ষার্থীরা নিকটবর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বঞ্চিত ছিল বহুকাল। প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষাবিহীন এলাকায় থেকে মানসম্মত শিক্ষার জন্য প ...





